স্র্যাক বাংলাদেশে জাতীয় পযায় বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী উন্নয়ন মূলক সংস্থা।২০০১ ইং সালে সিলেট জেলার জকিগঞ্জ উপজেলায় প্রতিষ্ঠা লাভ করে। প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে স্র্যাক, সরকার দাতা সংস্থা, সূশীল সমাজ,গণমাধ্যম সহ অন্যান্য সকলের সাথে অংশিদারীত্তের ভিত্তিতে কাজ করে। সোসাইটি ফর সিলেট রিসোস এডভান্সমেন্ট কমিউনিটি (স্র্যাক) একটি বসরকারী স্বেচ্ছাসেবী ও উন্নয়ন মূলক সংস্থা। সংস্থাটি শুরু হয়েছিল সিলেট জেলার পিছিয়ে পড়া এলাকা জকিগঞ্জ উপজেলা থেকে এবং উক্ত এলাকা জেলা শহর থেকে সবচেয়ে দূরে অবস্থিত।
এই এলাকার স্যানিটেশন, শিক্ষা ও অন্যান্য উন্নয়নমূলক কার্ক্রমের অবস্থা খুবই নাজুক ছিল এই অনাকাঙ্খক অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য ২০০১ ইংরেজিতে জনাব মো: কয়েছ আহমদ এর নেতৃত্বে এলাকার কিছু সংখ্যক সমাজসেবী উৎসাহী যুবক যুবতীদের নিয়ে এ সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। প্রতিষ্ঠাকালীন সময় থেকে সংস্থা ২০০১ ইংরেজি সালে সদস্যদের মাধ্যমে বিভিন্ন রকম সেবামূলক কমসূচী বাস্তবায়ন করে আসছে। সংস্থার সামথ ও বাস্তবতার নরিখে নতুন নতুন কমর্সূচী গ্রহণ করার ফলে শুধুমাত্র স্বেচ্ছাসেবী কমীর্দের মাধ্যমে গৃহিত প্রকল্পের কাযর্ক্রম সম্পাদন করা এক দূরহ ব্যাপার হয়ে দাড়ায়।
এমতাবস্থায় স্র্যাক ২০০৭ সালে প্রথম দিক থেকে বেতন ভুক্ত কমী নিয়োগের মাধ্যমে প্রকল্প বাস্তবায়নের কাযর্ক্রম শূরু করে। বতর্মানে প্রায় ২৫৭ জন বেতনভূক্ত কমকতা, কমর্চারী এবং স্বেচ্ছাসেবীর মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে বিভিন্ন কার্ক্রম বাস্তবায়ন করে আসছে। ইতমধ্যে সংস্থা অনেক জাতীয়, আন্তর্জাতীক এবং দাতা সংস্থার অথায়নের মাধ্যমে কাযর্ক্রম চালিয়ে আসছে। এই প্রেক্ষাপটে সংস্থার সকল স্তরের সহযোগি, শুভাকাঙ্খি, কমকতা, কমচারী ও স্বেচ্ছাসেবী এবং দাতা সংস্থার সকলের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।
সফটওয়্যার বাজার বাংলাদেশ এর উদ্ভাবিত সমিতির হিসাব নিকাশের সফটওয়্যার সমিতি কিপার।
প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ তথ্য / উপাত্ত লেখার জন্য / এবং সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে মানুষ আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তি তথা ক্লাউড টেকনোলজিতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণ এবং আদান প্রদান করছে।
যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আপনার হাতের মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রিন, যেখানে আপনি আমার এই লেখাটি পড়ছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে গ্লোবাল ভিলেজ ধারণাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেখানে বলা হয়ে থাকে আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আপনি যেন আপনার ঘরেই রয়েছেন। তবে বিশ্বায়নের এই ধারণার সাথে তাল মিলাতে গেলে আপনাকে প্রযুক্তিতে কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে হয়।
আর বর্তমানে প্রযুক্তিতে দক্ষ হওয়ার জন্য পড়াশোনা ছাড়াই আমরা অটোমেটিকেলি কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছি। যেমন আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি আপনাকে প্রযুক্তির একেবারে কাছে টেনে নিয়ে এসেছে।
বর্তমানে মানুষ নথিপত্র লেখা, সম্পাদনায়,সংরক্ষণ এবং আদান প্রদানের জন্য ক্লাউডস টেকনোলজির দিকে ঝুঁকছে দিনকে দিন। যেমন আমি আমার মোবাইল ফোনে লেখাটি লিখেছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, এখন এই মুহূর্তে হয়তবা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার এই লেখাটি পড়ছে। জাস্ট এই ধারণাটা দিয়েই আমরা ক্লাউডস টেকনোলজি সম্পর্কে বুঝতে পারি।
প্রযুক্তির দিক থেকে হিসেব করলে সমবায় সেক্টর একটি পিছিয়ে পড়া সেক্টর। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার তথা ক্লাউডস টেকনোলজির ব্যবহার ১০ শতাংশের কম। তবে আশার বিষয় হচ্ছে এই দশকে মানুষ পঙ্গপালের মতোই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে অথবা প্রযুক্তি মানুষের দিকে পঙ্গপালের মতন ঝুঁকছে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে আপনি প্রযুক্তিকে ইগনোর করলে ও প্রযুক্তি আপনাকে এগনোর করতে দেবেনা।
ফিল্ড পর্যায়ে স্টাডি করতে গিয়ে দেখেছি একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর ৯০% ই হচ্ছে হিসাব-নিকাশ, তথ্য সংরক্ষণ , রিপোর্ট প্রণয়ন এইসব কাজ। যেখানে প্রতিনিয়ত হিসেব-নিকেশ আপডেট না করার কারণে গরমিল লেগেই থাকে। অডিটের সময় অনেক সময় ব্যয় করে রিপোর্ট তৈরি করতে হয়।
তবে সহজেই এসকল বিষয়কে একত্রিত করতে পারে সমিতি কিপার সফটওয়্যার। যা ইতোধ্যেই সারাদেশে ব্যবহার হচ্ছে ব্যাপকভাবে।
আরো জানতেঃ https://somitykeeper.com/
Helpline: 01403393868 , 01323150783 , 01305486661
সফটওয়্যার অর্ডার করতেঃ https://somitykeeper.com/buy_now/
সমিতি কিপার ব্যবহার শিখুনঃ https://somitykeeper.com/support/
সমিতি কিপার রিভিউ দেখুনঃ https://somitykeeper.com/tetsimonial/
ফেসবুকে জয়েন করুনঃ https://www.facebook.com/shomitikeepr/
সমিতি কিপার ব্যবহারকারীদের তালিকাঃ https://somitykeeper.com/update/