সমাজকল্যাণ বিভাগের অনুমোদন নিয়ে বগুড়া জেলার সদর উপজেলার অন্তর্গত ঠেঙ্গামারা নামে একটি গ্রামে 1964 সালে TMSS এর আদিবাসী শিরোনাম ‘ঠেঙ্গামারা সবুজ সংঘ’ TSS এর সাথে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের সময়, টিএসএসের সমস্ত নথি পুড়ে যায় এবং কাজ বন্ধ হয়ে যায়।

পরবর্তীকালে 1980 সালে টিএসএস কর্তৃপক্ষ সংস্থাটি পরিচালনার জন্য তাদের অক্ষমতা এবং অক্ষমতা প্রকাশ করে এবং আইনগতভাবে এবং কর্তৃপক্ষের সাথে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করার জন্য এটি অধ্যাপক ড. হোসনে আরা বেগমের কাছে হস্তান্তর করার সিদ্ধান্ত নেয়। প্রফেসর ডক্টর হোসনে আরা বেগম TSS কে TSS হিসাবে TMSS হিসাবে সংস্কার করেন একটি রেজোলিউশনের মাধ্যমে যা নারীর উন্নয়নকে সামনে রেখে বাংলা পরিভাষা ‘মহিলা’ কর্পোরেট করেছে এবং বোর্ডের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের সিদ্ধান্তে এটি অনুমোদিত হয়েছে।

1964-এর TSS এভাবে 1980 সালে TMSS-এ অন্তর্ভুক্ত হয়, অধ্যাপক ড. হোসনে আরা বেগম প্রতিষ্ঠাতা প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হন; TMSS তার বিচক্ষণ পরামর্শের অধীনে তখন থেকে আজ অবধি উন্নয়নের ট্রেনে রয়েছে। আর্থ-সামাজিক অগ্রগতি যাই হোক না কেন এবং TMSS লালিত লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্যগুলির লাইনে বহুমুখী প্রোগ্রামের সাথে সারা দেশে বিশাল সুবিধাভোগীরা পরিবেশন করেছেন এর বাহক দৃষ্টিভঙ্গি, গতিশীল নেতৃত্ব এবং বিচক্ষণ দিকনির্দেশনার জন্য দায়ী করা যেতে পারে।

এটি এখানে উল্লেখ করার দাবি রাখে যে, সংশোধিত ও পুনর্গঠিত সংস্থা TMSS-এ বাংলা শব্দ ‘সবুজ’ ​​অন্তর্ভুক্ত করার পিছনে মূল কারণ হল গ্রামীণ বাংলাদেশে সবুজ বিপ্লবের মূলমন্ত্র।


 

সফটওয়্যার বাজার বাংলাদেশ এর উদ্ভাবিত সমিতির হিসাব নিকাশের সফটওয়্যার সমিতি কিপার

 

প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ তথ্য / উপাত্ত লেখার জন্য / এবং সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে মানুষ আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তি তথা ক্লাউড টেকনোলজিতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণ এবং আদান প্রদান করছে।

 

যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আপনার হাতের মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রিন, যেখানে আপনি আমার এই লেখাটি পড়ছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে গ্লোবাল ভিলেজ ধারণাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেখানে বলা হয়ে থাকে আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আপনি যেন আপনার ঘরেই রয়েছেন। তবে বিশ্বায়নের এই ধারণার সাথে তাল মিলাতে গেলে আপনাকে প্রযুক্তিতে কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে হয়।

 

আর বর্তমানে প্রযুক্তিতে দক্ষ হওয়ার জন্য পড়াশোনা ছাড়াই আমরা অটোমেটিকেলি কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছি। যেমন আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি আপনাকে প্রযুক্তির একেবারে কাছে টেনে নিয়ে এসেছে।

 

বর্তমানে মানুষ নথিপত্র লেখা, সম্পাদনায়,সংরক্ষণ এবং আদান প্রদানের জন্য ক্লাউডস টেকনোলজির দিকে ঝুঁকছে দিনকে দিন। যেমন আমি আমার মোবাইল ফোনে লেখাটি লিখেছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, এখন এই মুহূর্তে হয়তবা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার এই লেখাটি পড়ছে। জাস্ট এই ধারণাটা দিয়েই আমরা ক্লাউডস টেকনোলজি সম্পর্কে বুঝতে পারি।

 

প্রযুক্তির দিক থেকে হিসেব করলে সমবায় সেক্টর একটি পিছিয়ে পড়া সেক্টর। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার তথা ক্লাউডস টেকনোলজির ব্যবহার ১০ শতাংশের কম। তবে আশার বিষয় হচ্ছে এই দশকে মানুষ পঙ্গপালের মতোই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে অথবা প্রযুক্তি মানুষের দিকে পঙ্গপালের মতন ঝুঁকছে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে আপনি প্রযুক্তিকে ইগনোর করলে ও প্রযুক্তি আপনাকে এগনোর করতে দেবেনা।

 

ফিল্ড পর্যায়ে স্টাডি করতে গিয়ে দেখেছি একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর ৯০% ই হচ্ছে হিসাব-নিকাশ, তথ্য সংরক্ষণ , রিপোর্ট প্রণয়ন এইসব কাজ। যেখানে প্রতিনিয়ত হিসেব-নিকেশ আপডেট না করার কারণে গরমিল লেগেই থাকে। অডিটের সময় অনেক সময় ব্যয় করে রিপোর্ট তৈরি করতে হয়।

 

তবে সহজেই এসকল বিষয়কে একত্রিত করতে পারে সমিতি কিপার সফটওয়্যার। যা ইতোধ্যেই সারাদেশে ব্যবহার হচ্ছে ব্যাপকভাবে।

 

আরো জানতেঃ https://somitykeeper.com/

Helpline: 01403393868 , 01323150783 , 01305486661

সফটওয়্যার অর্ডার করতেঃ https://somitykeeper.com/buy_now/

সমিতি কিপার ব্যবহার শিখুনঃ https://somitykeeper.com/support/

সমিতি কিপার রিভিউ দেখুনঃ https://somitykeeper.com/tetsimonial/

ফেসবুকে জয়েন করুনঃ https://www.facebook.com/shomitikeepr/

সমিতি কিপার ব্যবহারকারীদের তালিকাঃ https://somitykeeper.com/update/

 

কি খুজছেন এখানে লিখুন