বুরো বাংলাদেশ জাতীয় পর্যায়ের স্বীকৃত একটি আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা, যাহা বিগত ২৩ বছর যাবৎ দরিদ্র ও অতি দরিদ্র মানুষের দারিদ্র বিমোচন ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। বুরো বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র অর্থ প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসাবে নিম্ন আয়ের জনগণ বিশেষ করে দরিদ্র মহিলাদের জন্য উচ্চমান সম্পন্ন নমনীয় আর্থিক ও সামাজিক সেবা সমুহ প্রদান করে আসছে।

বর্তমানে সংস্থাটি বিভিন্ন দাতা ও সহযোগী সংস্থা এবং বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় ৬৪ টি জেলায় ৪০৬ টি উপজেলার ৩,৫১৭ টি ইউনিয়নে ৩১,৩৯৮ টি গ্রামে ৬৪৫ টি শাখার মাধ্যমে ১৩,০৫,৩৭৮ দরিদ্র ও অতি দরিদ্র পরিবারকে ক্ষুদ্র অর্থায়নসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচী ও প্রকল্পের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন, আত্ম-কর্মসংস্থান সৃষ্টিসহ সার্বিক জীবনমান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে।

সংস্থার কৃষি অর্থায়ন ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মসূচীর আওতায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধিতে সহায়তা ও উদ্যোক্তা সৃষ্টিতেও ভূমিকা রয়েছে। এছাড়াও বুরো বাংলাদেশ অতি দরিদ্রদের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মসূচী গ্রহন এবং দুযোর্গ প্রশমন ও ব্যবস্থাপনায়ও অবদান রেখে আসছে। সংস্থাটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কাজের স্বীকৃতি লাভসহ অর্থনৈতিকভাবেও স্বাবলম্বীতা অর্জন করতে যাচ্ছে।


 

সফটওয়্যার বাজার বাংলাদেশ এর উদ্ভাবিত সমিতির হিসাব নিকাশের সফটওয়্যার সমিতি কিপার

 

প্রাচীন যুগ থেকে মানুষ তথ্য / উপাত্ত লেখার জন্য / এবং সংরক্ষণ করার জন্য বিভিন্ন প্রকার কৌশল অবলম্বন করে আসছে। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমানে মানুষ আধুনিক কম্পিউটার প্রযুক্তি তথা ক্লাউড টেকনোলজিতে বিভিন্ন প্রকার তথ্য সংরক্ষণ এবং আদান প্রদান করছে।

 

যার সর্বোৎকৃষ্ট উদাহরণ হতে পারে আপনার হাতের মোবাইল ফোন বা কম্পিউটারের স্ক্রিন, যেখানে আপনি আমার এই লেখাটি পড়ছেন। বিশ্বায়নের এই যুগে গ্লোবাল ভিলেজ ধারণাটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। যেখানে বলা হয়ে থাকে আপনি পৃথিবীর যে প্রান্তেই থাকুন না কেন আপনি যেন আপনার ঘরেই রয়েছেন। তবে বিশ্বায়নের এই ধারণার সাথে তাল মিলাতে গেলে আপনাকে প্রযুক্তিতে কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে হয়।

 

আর বর্তমানে প্রযুক্তিতে দক্ষ হওয়ার জন্য পড়াশোনা ছাড়াই আমরা অটোমেটিকেলি কিছুটা হলেও দক্ষতা অর্জন করতে পেরেছি। যেমন আপনার হাতের মোবাইল ফোনটি আপনাকে প্রযুক্তির একেবারে কাছে টেনে নিয়ে এসেছে।

 

বর্তমানে মানুষ নথিপত্র লেখা, সম্পাদনায়,সংরক্ষণ এবং আদান প্রদানের জন্য ক্লাউডস টেকনোলজির দিকে ঝুঁকছে দিনকে দিন। যেমন আমি আমার মোবাইল ফোনে লেখাটি লিখেছি এবং আপনাদের সাথে শেয়ার করেছি, এখন এই মুহূর্তে হয়তবা অনেকেই বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আমার এই লেখাটি পড়ছে। জাস্ট এই ধারণাটা দিয়েই আমরা ক্লাউডস টেকনোলজি সম্পর্কে বুঝতে পারি।

 

প্রযুক্তির দিক থেকে হিসেব করলে সমবায় সেক্টর একটি পিছিয়ে পড়া সেক্টর। কারণ এখানে প্রযুক্তির ব্যবহার তথা ক্লাউডস টেকনোলজির ব্যবহার ১০ শতাংশের কম। তবে আশার বিষয় হচ্ছে এই দশকে মানুষ পঙ্গপালের মতোই প্রযুক্তির দিকে ঝুঁকছে অথবা প্রযুক্তি মানুষের দিকে পঙ্গপালের মতন ঝুঁকছে। অর্থাৎ বিষয়টা এমন দাঁড়িয়েছে আপনি প্রযুক্তিকে ইগনোর করলে ও প্রযুক্তি আপনাকে এগনোর করতে দেবেনা।

 

ফিল্ড পর্যায়ে স্টাডি করতে গিয়ে দেখেছি একটা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এর ৯০% ই হচ্ছে হিসাব-নিকাশ, তথ্য সংরক্ষণ , রিপোর্ট প্রণয়ন এইসব কাজ। যেখানে প্রতিনিয়ত হিসেব-নিকেশ আপডেট না করার কারণে গরমিল লেগেই থাকে। অডিটের সময় অনেক সময় ব্যয় করে রিপোর্ট তৈরি করতে হয়।

 

তবে সহজেই এসকল বিষয়কে একত্রিত করতে পারে সমিতি কিপার সফটওয়্যার। যা ইতোধ্যেই সারাদেশে ব্যবহার হচ্ছে ব্যাপকভাবে।

 

আরো জানতেঃ https://somitykeeper.com/

Helpline: 01403393868 , 01323150783 , 01305486661

সফটওয়্যার অর্ডার করতেঃ https://somitykeeper.com/buy_now/

সমিতি কিপার ব্যবহার শিখুনঃ https://somitykeeper.com/support/

সমিতি কিপার রিভিউ দেখুনঃ https://somitykeeper.com/tetsimonial/

ফেসবুকে জয়েন করুনঃ https://www.facebook.com/shomitikeepr/

সমিতি কিপার ব্যবহারকারীদের তালিকাঃ https://somitykeeper.com/update/

 

কি খুজছেন এখানে লিখুন